আসছে তরুণ সাংবাদিক-লেখক এম মহাসিন মিয়ার “মেঘের খামে”

alokitolangadu@gmail.com

0 ২৫৩

আসছে তরুণ সাংবাদিক-লেখক এম মহাসিন মিয়ার “মেঘের খামে”

অমর একুশে গ্রন্থমেলা-২০২৪ এ আসছে তরুণ সাংবাদিক ও লেখক এম মহাসিন মিয়া’র প্রথম একক কাব্যগ্রন্থ “মেঘের খামে।” গ্রন্থটি বের হচ্ছে ক্যানভাস প্রকাশনী থেকে এবং প্রকাশক নাজমুল ইসলাম সীমান্ত। বইটির প্রচ্ছদ এঁকেছেন শিল্পী নবী হোসেন।

এম মহাসিন মিয়া’র এ বইটি নিয়ে ‘খাগড়াছড়ি কবি পরিবার (খাকপ)’ এর সাধারণ সম্পাদক কবি রফিকুল ইসলাম বলেন, গ্রন্থটির নাম শুনেই বুকের পাঁজরে অন্যরকম ভালো লাগা কাজ করে। সহজ, সুন্দর শব্দ ও বাক্যের কাব্যিক গাঁথুনির মাধ্যমে এ বইটিতে সমাজ জীবনের নানামুখী বাস্তবতা উঠে এসেছে। ‘মেঘের খামে’র পাঠকপ্রিয়তা আশা করছি।

সামাজিক ও সেচ্ছাসেবী সংগঠন বিডি ক্লিন’র চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমন্বয়ক মো. শাহাদাত হোসেন কায়েশ বলেন, এম মহাসিন মিয়া’কে পাহাড়ের তরুণ সাংবাদিক হিসেবে বিচক্ষণ ও ন্যায় নিষ্ঠাবান বলেই জানি। আশা করছি তিনি কবিতার ভূবনেও উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করবেন কাব্যিক ভাষায়। সাহিত্য জগতে তাঁর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করছি।

বইটির প্রকাশক নাজমুল ইসলাম সীমান্ত বলেন, দুর্দান্ত কিছু কবিতা নিয়ে লেখা হয়েছে “মেঘের খামে।” এটি এম মহাসিন মিয়া’র প্রথম একক কাব্যগ্রন্থ। ইতিমধ্যেই বইয়ের সব কাজ শেষ হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে এবারে জাতীয় গ্রন্থ মেলায় বইটি বাজারে আসবে। এম মহাসিন মিয়া তাঁর লেখনীর মাধ্যমে জীবন ও সমাজের নানামুখী বাস্তবতা ভিন্নভাবে উপস্থাপন করেছেন। আমি আশা করি এ গ্রন্থের প্রতিটি সৃষ্টিকর্মই এক ব্যতিক্রমী অনুভবের কোরাসে আবেশবিভোর করে তুলবে প্রতিটি পাঠকের হৃদয় এবং জায়গা করে নিবে প্রাঠক প্রিয়তার শীর্ষে।

এম মহাসিন মিয়া’র জন্ম ১৯৯৭ সালের দোসরা ফেব্রুয়ারি। পিতা- বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. মোতালেব সুফি, মাতা- রাবেয়া আক্তার, পেশায় গৃহিণী। সাত ভাই-বোনের মধ্যে তিনি সকলের ছোট। বাবা-মা, ভাই-বোনদের নিয়ে জন্মস্থান খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার দীঘিনালা উপজেলাধীন রশিক নগর গ্রামে বসবাস করেন। পৈত্রিক বাড়ি পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলায়। পেশায় সাংবাদিক এবং ভালোবাসেন সংগঠন ও লেখালেখি। বর্তমানে খাগড়াছড়ি সরকারি কলেজে বিএ অধ্যয়নের পাশাপাশি লিখছেন পাঠকপ্রিয় জাতীয় দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকায়।

শুভেচ্ছান্তে-
সাকিব আলম মামুন
গণমাধ্যমকর্মী

আপনার ইমেইল প্রদর্শন করা হবে না।