দেশের শীর্ষ দুই আলেমের ইন্তেকালে গাথাঁছড়া বায়তুশ শরফ কমপ্লেক্স প্রধানের শোক জ্ঞাপন

১০০

দেশের শীর্ষ দুই আলেমের ইন্তেকালে গাথাঁছড়া বায়তুশ শরফ কমপ্লেক্স প্রধানের শোক জ্ঞাপন।

মঈনুল ইসলাম হাটহাজারী বড় মাদরাসার প্রখ্যাত আলেমেদ্বীন হাদিস বিশারদ আল্লামা হাফেজ জুনায়েদ বাবুনগরী (রাহঃ) ও
গারাংগিয়ার পীর সাহেব শাহ হাফেজ আল্লামা মুহাম্মদ মাহমুদুল হাছান ছিদ্দিকীর ইন্তেকালে গভীর শোক জ্ঞাপন করে এক বিবৃতি প্রদান করেছেন গাথাঁছড়া বায়তুশ শরফ কমপ্লেক্স প্রধান আলহাজ্ব হাফেজ মাওলানা ফোরকান আহমদ সাহেব। বিবৃতিতে তিনি বলেন, হযরত মহোদয়গণ ছিলেন দেশ বরেণ্য আলেমেদ্বীন ও প্রতিথযশা শিক্ষাবিদ। মেধা-মনন, যোগ্যতা, দক্ষতা, উদারতা, বদান্যতা, সহনশীলতা, আত্মশুদ্ধি ও খোদাভীতির এক জ্বলন্ত আধার ছিলেন হযরতগণ। আল্লামা হাফেজ জুনায়েদ বাবুনগরী রাহঃ দীর্ঘ প্রায় ৪৫ বছর শিক্ষকতা ও হাদিসের পাঠদান করান এবং আল্লামা হাফেজ মুহাম্মদ মাহমুদুল হাছান ছিদ্দিকী ও দীর্ঘ ৪৩ বৎসর তিনি গারাংগিয়া ইসলামিয়া কামিল মাদরাসায় শিক্ষকতা করেন। অনেক কাছ থেকে দেখা তিনি ছিলেন অত্যান্ত মুখলেছ ও আমলদার ব্যক্তি, সাদামাটা মনের একজন মানুষ।
তারা উভয়েই সুন্নাতে রাসূলের পরিপূর্ণ অনুসরণ করে আমৃত্যু তরিকতের খেদমতের আঞ্জাম দেন। বায়তুশ শরফের প্রতি উভয়ের অত্যান্ত উদারচিন্তা ছিল, মরহুম হুজুর কেবলা রাহঃ এর সাথে তাদের গভীর সম্পর্ক ছিল।
বিবৃতিতে তিনি আরো বলেন, অল্প সময়ের ব্যবধানে এতজন প্রতিথযশা, শ্রদ্ধাভাজন ও শীর্ষস্থানীয় আলেমের ইন্তেকাল দেশ-জাতি ও মুসলিম মিল্লাতের জন্য অত্যন্ত দুঃখজনক বিষয়। তিনি হযরতগনের জন্য জান্নাতের আ’লা মাকাম কামনার পাশাপাশি শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

শোক জ্ঞাপনে
(আলহাজ্ব হাফেজ মাওঃ ফোরকান আহমদ)
সুপার
গাথাঁছড়া বায়তুশ শরফ কমপ্লেক্স।
মাইনীমুখ, লংগদু, রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা।

মন্তব্য বন্ধ আছে তবে ট্র্যাকব্যাক ও পিংব্যাক চালু রয়েছে।