লংগদুতে সাত ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন নৌকা ৩, বিদ্রোহী ৩, স্বতন্ত্র ১

১০৪

                                                                উনিয়ন পরিষদ নির্বাচন
                                          লংগদুতে সাত ইউনিয়নে নৌকা ৩, বিদ্রোহী ৩, স্বতন্ত্র ১

।। ও. এফ. মুছা।।
রাঙামাটির লংগদু উপজেলায় সপ্তম ধাপে সোমবার (৭ ফেব্রুয়ারি) সাত ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন শান্তিপূর্ণ উপায়ে শেষ হয়েছে। নির্বাচন চলাকালীন সময়ে কোন কেন্দ্রের কোথাও সহিংসতার খবর পাওয়া যায়নি।

নির্বাচনে আওয়ামীলীগের ৩, বিদ্রোহী ৩ ও স্বতন্ত্র ১ জন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হয়েছে।
লংগদু উপজেলার সাত ইউনিয়নে বেসরকারিভাবে প্রাপ্ত ফলাফলে বিজয়ী চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন, ১নং আটারকছড়া ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের অজয় মিত্র চাকমা (নৌকা), তিনি পেয়েছেন ৫৩০৪ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্ব›িদ্ব স্বতন্ত্র প্রার্থী আলমগীর হোসেন আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ১০২৪ ভোট। ২নং কালাপাকুজ্যা ইউনিয়নে স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল বারেক দেওয়ান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২২১১ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্ব›িদ্ব আওয়ামীলীগের মোস্তফা মিয়া নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১৩৪৭ ভোট। ৩নং গুলাশাখালী ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের শফিকুল ইসলাম নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২০৫৩ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্ব›িদ্ব আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী রকিব হোসেন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১০৯৮ ভোট। ৪নং বগাচত্বর ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের আবুল বশর নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ২৬২৭ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্ব›িদ্ব স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল গাফ্ফার মটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ১৭৮৮ ভোট। ৫নং ভাসান্যাদম ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হযরত আলী ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ১৬৪৮ ভোট, নিকটতম প্রতিদ্ব›িদ্ব আওয়ামীলীগের ইসমাইল হোসেন নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ১৩৯১ ভোট। ৬নং মাইনীমূখ ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কামাল হোসেন (কমল) আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৫৭৩ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্ব›িদ্ব আওয়ামী লীগের আব্দুল আলী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৩২৪২ ভোট। ৭নং লংগদু সদর ইউনিয়নে আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কুলিন মিত্র চাকমা (আদু) আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ৩৩২৫ ভোট। তাঁর নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী অশোক কুমার চাকমা ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ২৫৭২ ভোট।
লংগদু উপজেলা নির্বাহী অফিসার মাইনুল আবেদীন ও উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জমির উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মন্তব্য বন্ধ আছে তবে ট্র্যাকব্যাক ও পিংব্যাক চালু রয়েছে।