পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ২৪তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উদযাপন
খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের উদ্যোগে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রনালয়’র ২৪ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৭ জুলাই রবিবার দুপুরে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে এ দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।এ সময় জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ বশিরুল হক ভূঞা’র সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী। এ দোয়া মাহফিল, কেক কাটা ও আলোচনা সভায় পরিষদ জনসংযোগ কর্মকর্তা চিংলামং চৌধুরী’র সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে মংসুইপ্রু চৌধুরী বলেন, “লাখো কোটি মানুষের সাহসিকতার জননী, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা, দেশরত্ন শেখ হাসিনার দূরদৃষ্টি সম্পন্ন উদ্যোগের ফলে ০২ ডিসেম্বর ১৯৯৭ তারিখে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি সম্পাদিত হয়। তারই ধারাবাহিকতায় ১৫ জুলাই ১৯৯৮ তারিখে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে তিন পার্বত্য জেলায় দীর্ঘ মেয়াদী শান্তি, সমৃদ্ধি ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে এ প্রতিষ্ঠান কাজ করে যাচ্ছে। বক্তব্যে তিনি সকল সরকারি কর্মকর্তা ও জন প্রতিনিধিদের এ উন্নয়নের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে নিষ্ঠার সাথে স্ব স্ব অর্পিত দায়িত্ব পালন করার আহ্বান জানান। এ সময় বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ পরিচালক মোহাম্মদ সফিউদ্দীন, সিভিল সার্জন মোহাম্মদ সাবের, খাগড়াছড়ি জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ও পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য কল্যাণ মিত্র বড়ুয়া,জেলা পরিষদের সদস্য নিলোৎপল খীসা,জেলা পরিষদের সদস্য শাহিনা আক্তার,জেলা পরিষদের সদস্য হিরণজয় ত্রিপুরা প্রমুখ।এছাড়াও জেলা পরিষদের সদস্য পার্থ ত্রিপুরা জুয়েল,জেলা পরিষদের সদস্য খোকনেশ্বর ত্রিপুরা,জেলা পরিষদের সদস্য শতরুপা চাকমা,ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের উপ-পরিচালক জিতেন চাকমা,জেলা সমবায় সমিতির কর্মকর্তা আশীষ দাশ,জেলা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোঃ এমরান হোসেন,জেলা পরিষদের সদস্য মংক্যচিং চৌধুরী,সদস্য মধুমঙ্গল চাকমাসহ বিভিন্ন অধিদপ্তরের বিভাগীয় প্রধানগণ, পরিষদের কর্মকর্তা কর্মচারী ও সম্মানিত সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য বন্ধ আছে তবে ট্র্যাকব্যাক ও পিংব্যাক চালু রয়েছে।